Uncategorized

গল্পবুড়ো কবিতার প্রশ্ন উত্তর পাতাবাহার বাংলা class v

গল্পবুড়ো কবিতার প্রশ্ন উত্তর পাতাবাহার বাংলা class v

গল্পবুড়ো
সুনির্মল বসু

গল্পবুড়ো কবিতার প্রশ্ন উত্তর গল্পবুড়ো কবিতার বিষয়বস্তু অনুশীলনী প্রশ্ন উত্তর অতিরিক্ত প্রশ্ন উত্তর আলোচনা করা হয়েছে।

গল্পবুড়ো কবিতার বিষয়বস্তু:

সারমর্ম : এক থুথুড়ে বুড়ো শীতের সকালে খুব দ্রুত পথ ধরে হেঁটে চলেছে এবং চেঁচিয়ে চেঁচিয়ে বলছে রূপকথা চাই রূপকথা। সেই বুড়ো ছোটো ছোটো ছেলেদের ঘুম থেকে ওঠার জন্য হাঁক ছেড়ে ডাকছে এবং তার তল্পিতে কী আছে তা দেখে যাওয়ার জন্য বলেছে। বুড়োটি বলছে তার কাঁধের ঝোলাতে রয়েছে মনভরানো গল্প।

পক্ষীরাজ, রাজপুত্তুর, দত্যি, দানো, যক্ষিরাজ মনপবনের দাঁড় সহ সব আজগুবি কারখানায় তার ঝুলি ভরে আছে। তার এই তল্পিটায় সার-বাঁধা কড়ির পাহাড়, চোখ বাঁধানো হীরা-মাণিক, ঝলমলে সোনার কাঠি, তেপান্তরের মাঠ, হট্টমেলার হাট, ময়নামতী নদী সবই ভর্তি রয়েছে। কেশবতী নন্দিনীও এই থলেতেই বন্দি রয়েছে।

যে এই সমস্ত দেখার জন্য এই প্রবল শীতের ভোরে উঠে আসবে না সে শত্রু। গল্পবুড়ো তাদের মূর্খতা ভাঙবে এবং তাদের রূপকথা শোনাবে না।

গল্পবুড়ো-কবিতার-প্রশ্ন-উত্তর

 

হাতে-কলমে

পাতাবাহার বাংলা পঞ্চম শ্রেণি প্রশ্ন উত্তর: অনুশীলনীর প্রশ্ন ও উত্তর

১. ঠিক শব্দটি বেছে নিয়ে বাক্যটি আবার লেখো :

১.১ উত্তুরে হাওয়া’ বলতে বোঝায় হাওয়া যখন উত্তর দিক থেকে বয়ে আসে। এমন ভাবে— (গ্রীষ্ম/শরৎ/শীত/বর্ষা)কালে হাওয়া বয় ।

উঃ। ‘উত্তুরে হাওয়া’ বলতে বোঝায় হাওয়া যখন উত্তর দিক থেকে বয়ে আসে। এমনভাবে শীত কালে হাওয়া বয়।

১.২ থুথুড়ে শব্দটির অর্থ—(চনমনে/জড়োসড়ো/জ্ঞানী/নড়বড়ে)।

উঃ। থুথুড়ে শব্দটির অর্থ নড়বড়ে।

১.৩ রূপকথার গল্পে যেটি থাকে না – (দত্যি-দানো/পক্ষীরাজ/রাজপুত্তুর/উড়োজাহাজ)।

উঃ। রূপকথার গল্পে যেটি থাকে না উড়োজাহাজ।

১.৪ রূপকথার গল্প সংগ্রহ করেছেন এমন একজন লেখকের নাম বেছে নিয়ে লেখো। (আশাপূর্ণা দেবী/দক্ষিণারঞ্জন মিত্র মজুমদার / সত্যজিৎ রায় / শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়)। ।

উঃ। রূপকথার গল্প সংগ্রহ করেছেন এমন একজন লেখকের নাম—দক্ষিণারঞ্জন মিত্র মজুমদার

২.১ লেখালেখি ছাড়াও সুনির্মল বসু আর কোন্ কাজ ভালো পারতেন?

উঃ। লেখালেখি ছাড়াও সুনির্মল বসু ভালো ছবি আঁকতে পারতেন।

২.২ তাঁর লেখা দুটি বইয়ের নাম লেখো।

উঃ। তাঁর লেখা দুটি বই হল-‘ছানাবড়া’ ও ‘বেড়ে মজা’।

৩. এলোমেলো বর্ণগুলিকে সাজিয়ে শব্দ তৈরি করো ঃ

থা র্ ক প, র ত্তু জ রা পু, জ ক্ষী রা প, ব প ম ন ন, জ গু বি আ।

উঃ। থা রূ ক প—রূপকথা। র ত্তু জ রা প–রা জ পু ত্তু র। জ ক্ষী রা প-পক্ষীরাজ। ব প ম ন ন–মনপবন । জ গু বি আ—আজগুবি ।

৪. অন্ত্যমিল আছে এমন পাঁচজোড়া শব্দ কবিতা থেকে খুঁজে নিয়ে লেখো : একটি করে দেওয়া হল-

বাঁধা-ধাঁধা।

উঃ।

নন্দিনী
{ বন্দিনী

ঝোলা
ভোলা

যক্ষিরাজ
পক্ষীরাজ

মাঠখানা
হাট খানা

দাঁড়খানা
কারখানা

৫. বাক্য বাড়াও ঃ

৫.১ শীতকালে হাওয়া বইছে। (কেমন হাওয়া?)

উঃ। শীতকালে উত্তুরে হাওয়া বইছে।

৫.২ গল্পবুড়ো ডাকছে। (কেমন বুড়ো?)

উঃ। থুথুড়ে গল্পবুড়ো ডাকছে।

৫.৩ গল্পবুড়োর মুখ ব্যথা। (মুখ ব্যথা কেন?)

উঃ। চেঁচিয়ে ডাক পেড়ে গল্পবুড়োর মুখ ব্যথা।

৫.৪ গল্পবুড়োর ঝোলা আছে। (কোথায় ঝোলা ?) উঃ। গল্পবুড়োর কাঁধে ঝোলা আছে।

৫.৫ দেখবি যদি আয়। (কীভাবে আসবে?) উঃ। ছেলেরা জলদি আসবে।

৬. ক’ এর সঙ্গে ‘খ’ স্তম্ভ মিলিয়ে লেখো :

ক।            খ
তল্পি      কাল্পনিক গল্প
রূপকথা   বাতাস
ভোরে      দ্রুত
পবন       ঝোলা
সত্বর     বিহানে

উওর:

ক। খ

তল্পী।          ঝোলা
রূপকথা।       কাল্পনিক গল্প
ভোরে।         বিহানে
পবন।          বাতাস
সত্বর ।          দ্রুত

৭. ‘ডাকছে রে’ আর ‘ডাক ছেড়ে’ শব্দজোড়ার মধ্যে কী পার্থক্য তা দুটি বাক্য রচনা করে দেখাও ঃ

যেমন : বাছুরটি ডাক ছেড়ে মাকে ডাকছে রে ।

উঃ। মেয়েটি ডাক ছেড়ে তার মাকে ডাকছে রে। খোলা আকাশ ডাক ছেড়ে আমাদের ডাকছে রে।

গল্পবুড়ো কবিতার প্রশ্ন উত্তর 

। ৮. শব্দঝুড়ির থেকে নিয়ে বিশেষ্য ও বিশেষণ আলাদা করে লেখো :

উত্তুরে, থুথুড়ে, তল্পি, ঝোলা, জলদি, আজগুবি, সত্বর, শীত, রাজপুত্তুর, কারখানা

উঃ। বিশেষ্যঃ তল্পি, ঝোলা, শীত, রাজপুত্তুর, কারখানা ।

বিশেষণ : উত্তুরে, থুথুড়ে, জলদি, আজগুবি, সত্বর।

৯. পক্ষীরাজ এর মতো (ক্ + ষ্ = ক্ষ) রয়েছে এমন পাঁচটি শব্দ তৈরি করো : উঃ। য + (ক্ + ষ = ক্ষ) + ই + রাজ = যক্ষিরাজ। অ + (ক্ + ষ্ = ক্ষ) + ই = অক্ষি। র + (ক্‌ + ষ = + ঈ = রক্ষী। প + (ক্ + ষ্ = ক্ষ) + ঈ = পক্ষী। ম + (ক্ + য = ক্ষ) + ঈ = মক্ষী।

১০. ক্রিয়ার নীচে দাগ দাও :

১০.১ বইছে হাওয়া উত্তুরে।

উঃ। বইছে হাওয়া উত্তুরে।

১০.২ ডাক ছেড়ে সে ডাকছে রে।

উঃ। ডাক ছেড়ে সে ডাকছে রে।

১০.৩ আয়রে ছুটে ছোট্টরা।

উঃ। আয়রে ছুটে ছোট্টরা।

১০.৪ দেখবি যদি জলদি আয়।

উঃ। দেখবি যদি জলদি আয় ।

১০.৫ চেঁচিয়ে যে তার মুখ ব্যথা।

উঃ। চেঁচিয়ে যে তার মুখ ব্যথা।

১১. তোমার দৃষ্টিতে গল্পবুড়োর সাজ-পোশাকটি কেমন হবে, তা একটি ছবিতে আঁকো : উঃ। পাশের খোপে দেখে দেখে আঁকো।

১২. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখো : গল্পবুড়ো কবিতার

১২.১ গল্পবুড়ো কখন গল্প শোনাতে আসে?

উঃ। গল্পবুড়ো শীতকালের ভোরবেলায় গল্প শোনাতে আসে ৷

১২.২ গল্পবুড়োর ঝোলায় কী কী ধরনের গল্প রয়েছে?

উঃ। গল্পবুড়োর ঝোলাতে দত্যি-দানব, যক্ষিরাজ, রাজপুত্তুর, পক্ষীরাজ, কেশবতী রাজকন্যার গল্প রয়েছে।

১২.৩ গল্পবুড়ো শীতকালের ভোরে ছোটোদের কীভাবে ঘুম থেকে ওঠাতে চায় ?

উঃ। গল্পবুড়ো হাঁক দিয়ে ডেকে, লোভনীয় গল্পের কথা বলে ছোটোদের শীতকালের ভোরে ঘুম থেকে ওঠাতে চায়।

১২.৪ ‘রূপকথা’র কোন্ কোন্ বিষয় কবিতাটিতে রয়েছে?

উঃ। পক্ষীরাজ, যক্ষিরাজ, রাজপুত্তুর, দত্যি-দানব, তেপান্তরের মাঠ, হট্টমেলার হাট, কেশবতী রাজকন্যা, সার বাঁধা , কড়ির পাহাড় হীরা মানে ঝলমলে সোনার কাঠি, ময়নাতির টলটলে জল প্রভৃতি।

গল্পবুড়ো কবিতার অতিরিক্ত প্রশ্ন উত্তর:

পাঠ মূল্যায়নের জন্য অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তর

অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর :

১. শীতের ভোরে গল্পবুড়ো কী করছে? উঃ। গল্পবুড়ো শীতের ভোরে পথ ধরে হেঁটে চলেছে।

২. গল্পবুড়ো চেঁচিয়ে কী বলছে? উঃ। গল্পবুড়ো চেঁচিয়ে ছোটোদের বলছে রুপকথা চাই।

৩. হাওয়া কোন্‌দিক থেকে বইছে? উঃ। হাওয়া উত্তর দিক থেকে বইছে।

৪. গল্পবুড়ো কী নিয়ে এসেছে? উঃ। গল্পবুড়ো রূপকথা নিয়ে এসেছে।

৫. সে ছোটোদের কী দেখতে আসতে বলছে? উঃ। সে ছোটোদের তার তল্পি দেখতে আসতে বলছে।

৬. গল্পবুড়োর কাঁধে কী আছে? উঃ। গল্পবুড়োর কাঁধের উপর ঝোলা আছে।

৭. গল্পবুড়োর তল্পিতে কী রয়েছে? উঃ। তার তল্পিতে দত্যি-দানব, যক্ষিরাজ, রাজপুত্তুর, পক্ষীরাজ, প্রভৃতি আছে।

৮. ছড়াটিতে কী সার বাঁধা হয়ে রয়েছে? উঃ। কড়ির পাহাড় সার বাঁধা হয়ে রয়েছে।

৯. এখানে ময়নামতী কী? উঃ। ময়নামতী একটি টলটলে জলে ভরা দীঘি।

১০. কোথাকার হাট গল্পবুড়োর তল্পিতে আটকে গেছে? উঃ। হট্টমেলার হাট গল্পবুড়োর তল্পিতে আটকে গেছে।

১১. গল্পবুড়োর থলিতে কে বন্দিনি হয়ে রয়েছে? উঃ। কেশবতী নন্দিনী গল্পবুড়োর থলেতে বন্দিনি হয়ে রয়েছে।

১২. এখানে ‘চোখ ধাঁধা’ কেন বলা হয়েছে? উঃ। কবিতায় মানিক ও হীরা বহুমূল্য রত্ন তাদের উজ্জ্বলতায় চোখ ধাঁধিয়ে যায় ।

১৩. কারা শত্রু হয়ে যাবে? উঃ। যারা গল্পবুড়োর ডাকে এই শীতের ভোরে আসবে না সে শত্রু হয়ে যাবে।

১৪. গল্পবুড়ো কাদের সাথে কী করবে? উঃ। গল্পবুড়ো শত্রুদের মূর্খতা ভাঙবে ও তাদের রূপকথা বলবে না ।

১৫. সুনির্মল বসুর লেখা দুটি বইয়ের নাম লেখো? উঃ। ছানা বড়া, হইচই

১৬. গল্পবুড়ো’কবিতায় ঝলমলে’ কোন্ জিনিসটি ? উঃ। কবিতায় ‘ঝলমলে’জিনিসটি হল সোনার কাঠি ।

সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর

১. গল্পবুড়ো কাদের কীভাবে ডেকে কী বলছে?

উঃ। শীতের ভোরে এক থুথুরে গল্পবুড়ো হাঁক ছেড়ে ছোটোদের ডাকছে। ডাক ছেড়ে সে ছোটোদের ঘুম ছেড়ে গাড়াতাড়ি ছুটে আসতে বলছে এবং তার তল্পি বা ঝোলাটায় কী আছে তা দেখতে বলছে।

২. গল্পবুড়ো কখন কী বলতে বলতে হেঁটে চলেছে?

উঃ। শীতের ভোরে যখন উত্তুরে হাওয়া বইছে সেই সময় থুথুড়ে এক গল্পবুড়ো চেঁচিয়ে মুখ ব্যথা করে ‘রূপকথা চাই রূপকথা’ বলতে বলতে তাড়াতাড়ি হেঁটে চলেছে।

৩. গল্পবুড়োর তল্পিতে কী কী আটকে আছে?

উঃ। সার-বাঁধা কড়ির পাহাড়, চোখ ধাঁধানো হীরা-মাণিক, ঝলমলে সোনার কাঠি, ময়নামতী দিঘির টলটলে জল এবং তেপান্তরের মাঠ ও হট্টমেলার হাট সবই গল্পবুড়োর ঝোলায় আটকে আছে। কেশবতী নন্দিনী অর্থাৎ রাজকন্যাও তার থলেতে বন্দিনি হয়ে রয়েছে। যা সে ছোটোদের দেখাতে চায়।

৪. গল্পবুড়োর কাঁধের ঝোলায় কী কী গল্প ভরা আছে?

উঃ। গল্পবুড়োর কাঁধের ঝোলা বা তল্পিটায় অনেক মন ভোলানো গল্প ভরা আছে। যার মধ্যে দত্যি, দানব, যক্ষিরাজ, রাজপুত্তুর এর কথা এবং পক্ষীরাজ ও মনপবনের দাঁড়ের আজগুবি সব কারখানার কাহিনি ভর্তি হয়ে রয়েছে।

৫. ‘তেপান্তরের মাঠখানা’—রূপকথার গল্পে এই মাঠের কথা কীভাবে পাওয়া যায় নিজের ভাষায় লেখো ।

উঃ। রূপকথার গল্পে আমরা এক জনহীন বিশাল প্রান্তর বা মাঠের কথা পাই যা তেপান্তরের মাঠ নামে পরিচিত। গল্পে সেই মাঠটির এপার ওপার দেখা যায় না ৷ এই সুবিশাল মাঠটিতে দিনের বেলাতেই গা ছমছম করে।

সেখানে গরম হাওয়ার ঘূর্ণি পাক খায়। আরও দেখা যায় মাঠটিতে এখানে ওখানে বড়ো বড়ো গাছ রয়েছে যার নীচে রাজপুত্র বা গল্পের নায়ক বিশ্রাম করে। সেই গাছটির ওপর সাধারণত ব্যাঙ্গমা ব্যাঙ্গমী পাখি বাসা বেঁধে থাকে। কোনো গল্পে এই মাঠে পথ হারিয়ে কারও মৃত্যু হয়েছে জানা যায়।

তবে রূপকথার গল্পে এই মাঠ পেরোলেই পাওয়া যায় রাজবাড়ি বা রাক্ষসপুরী অথবা বড়ো জলাশয় যেখানে থাকে রাক্ষসের প্রাণভোমরা। ঘুমন্ত রাজকন্যাও অনেক সময় এইসব রাক্ষসপুরীতে বন্দিনি হয়ে থাকে। যাকে রাজপুত্র এসে উদ্ধার করে।

৬. ‘রূপকথা’ কী ?

উঃ। বাংলা শিশু সাহিত্যে এক কল্পনার জগতের কাহিনি হল রূপকথা। এই জগতে রাজপুত্র, রাজকন্যা, রাজা-রানী, মন্ত্রী-সেপাই ছাড়াও এমন কিছু জীবের বর্ণনা আমরা পাই যাদের বাস্তবে দেখা যায় না। যেমন—রাক্ষস-রাক্ষসী, দৈত্য, পরি, ডাইনি, পক্ষীরাজ ঘোড়া, ব্যাঙ্গমা-ব্যাঙ্গমী, পাখি প্রভৃতি। এদের নানা অদ্ভুত কাণ্ডকারখানা আমাদের মনকে ভুলিয়ে দেয় ৷

নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন ও উত্তর : গল্পবুড়ো কবিতা

১. সঠিক উত্তরটি বেছে নিয়ে লেখো ঃ (ক) চলছে হেঁটে পথ ধরে— (শীতের/গ্রীষ্মের/বর্ষার) ভোরে সত্বরে। উঃ। শীতের।

(খ) আয়রে ছুটে (বড়রা/মেজোরা/ছোট্টরা)—উঃ। ছোট্টরা।

(গ) কী আছে মোর তল্পিটায়(পড়বি / দেখবি / শুনবি) যদি জলদি আয়। উঃ। দেখবি।

(ঘ) সোনার কাঠি—(ঝকমকে/ঝলমলে/ ঝিকিমিকি)। উঃ। ঝলমলে। –

(ঙ) ভাঙব তাদের মূর্খতা বলব নাকো (গল্পকথা/ সবকথা/রূপকথা)। উঃ। রূপকথা।

(চ) ‘প্রত্যুষ’ শব্দটির অর্থ (সন্ধ্যা/সকাল/ভোর)। উঃ। ভোর।

(ছ) চেঁচিয়ে যে তার – (গলা/মুখ/চোয়াল) ব্যাথা। উঃ। মুখ।

২। বাক্য বাড়াও ঃ

(ক) চলছে হেঁটে পথ ধরে (কে চলছে?) উঃ। গল্পবুড়ো পথ ধরে হেঁটে চলেছে।

(খ) ‘ঘুম ছেড়ে আজ ওঠ তোরা’ (কারা উঠবে?) উঃ। ছোট্টরা ঘুম ছেড়ে উঠবে।

(গ) বলছে ডেকে (কীভাবে ডেকে বলছে?) উঃ। হাঁক ছেড়ে ডেকে বলছে।

(ঘ) পাহাড় সার-বাঁধা (কীসের পাহাড়?) উঃ। কড়ির পাহাড় সার-বাঁধা।

(ঙ) শীতের প্রত্যুষে (কেমন প্রত্যুষ?) উঃ। শীতের প্রখর প্রত্যুষ।

(চ) এই থলেতে বন্দিনি। (কে বন্দিনি) উঃ। কেশবতী নন্দিনী এই থলেতে বন্দিনি।

৩. এলোমেলো শব্দগুলি সাজিয়ে তৈরি করো : বু ল্প ড়ো গ, য় ল্পি ত টা, রা ক্ষি জ য, র না খা কা, না য় ম তী ম, ন্ত রে পা র তে, র
মে ট্র লা হ, ন নী ন্দি

উঃ। বু ল্প ড়ো গ—গল্পবুড়ো। য় ল্পি ত টা—ত ল্গি টা য়। রা ক্ষি জ য—যক্ষিরাজ। র না খা কা-কারখানা। না য় ম তী ম-ময়নামতী। ন্ত রে পা র তে–তেপান্তরের। র মে ট্র লা হ—হট্টমেলার। ন নী ন্দি—নন্দিনী।

৪. ‘ক’ এর সঙ্গে ‘খ’ স্তম্ভ মিলিয়ে লেখো :

ক। খ।

থুখুরে। বাজার
জলদি। নড়বড়ে
হাট। ভোর
প্রত্যুষ। দ্রুত

উওর:

থুখুরে। নড়বড়ে।
জলদি। দ্রুত।
হাট। বাজার।
প্রত্যুষ। ভোর।

৭. নির্দেশমতো উত্তর লেখো।

‘আয়রে ছুটে ছোট্টরা’—এর আগের লাইনটি লেখো।

উঃ। ‘ঘুম ছেড়ে আজ ওঠ তোরা।’

(খ) চলছে হেঁটে পথ ধরে—এর পরের লাইনটি লেখো। উঃ। শীতের ভোরে সত্বরে।’

(গ) দেখবি যদি জলদি আয়- -এর আগের লাইনটি লেখো। উঃ। আটকাল এই তল্পিটায়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *